== সূচিপত্র == পড়া-লেখার ইতিহাস অনুসন্ধান ।। তপন তরফদার উৎসব : মানুষের চিরন্তন আত্মপ্রকাশ ।। কৃশানু ব্যানার্জি বাংলা : সভ্যতা ও সংস্কৃতির জন্মভূমি ।। শ্যামল হুদাতী সমুদ্র আর অস্তিত্ব ।। সুব্রত চৌধুরী আদ্যাশক্তি মহামায়ার বাংলা বারো মাসের বারো রূপ ।। অর্হণ জানা মেধাদাদুর আসর ।। রণেশ রায় বৈজ্ঞানিক মাইকেল ফ্যারাডে ।। অঞ্জলি দে নন্দী, মম গুচ্ছকবিতা || শিশির আজম নি:সঙ্গতা ।। মাখনলাল প্রধান আত্মরতি ।। এস. আজাদ শুধু গল্প নয় ।। কল্যাণ সেনগুপ্ত রাক্ষস ।। নবনীতা বোস রম্যরচনা ।। কেয়ারটেকার ।। দেবব্রত রায় ভেস্ত্রা গেটলান্ড-এর নক্ষত্র দূত ।। অভিজিৎ হালদার অকথিত গল্প ।। বিধাত্রী চট্টোপাধ্যায় নিঃশব্দ বন্ধুত্ব ।। সুচন্দ্রা বসু গোপন থাকবে না ।। পরমার্থ বন্দ্যোপাধ্যায় বন্ধু ।। রবীন বসু দিদৃক্ষা ।। রাজেশ কে. চক্রবর্ত্তী দৌড় প্রতিযোগিতা ।। মুক্তি দাশ পুজো... ।। ঋতুপর্ণা ঘোষ আওয়াজ ।। সুশীল বন্দ্যোপাধ্যায় চক্রবূহ্য জীবন ।। অতীশ স্মৃতির সনেট ।। স্বপন শর্মা নামতা ।। আবদুস সালাম শেষ বিকেলের আলো ।। সৈকত প্রসাদ রায় জয় হিন্দ ।। দীনেশ সরকার ভালো ।। ...
প্রবন্ধ পড়া আগে না লেখা আগে তপন তরফদার "ডিম আগে না মুরগি আগে"— জ্ঞান হওয়ার পর থেকেই ওই ধাঁধাটা সবাই জিজ্ঞাসা। এই ধাঁধার সঠিক উত্তর খোঁজে সবাই যখন ব্যাকুল সেই সময়ে নতুন এক সমস্যা মনে উদয় হয়েছে, লেখা আগে না পড়া আগে। এই লেখালেখি পড়া-শোনার একটু ইতিহাস নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করলে জানতে পারি যা সবাইকে হতবাক করবে। আমরা এই বিষয়ের মৌলিক ইতিহাসের দিকে তাকালে জানতে পারি খ্রীষ্টপূর্ব চতুর্থ সহস্রাব্দে, মেসোপটেমিয়ার শহরগুলো কৃষি সমৃদ্ধির ফলে মনোরঞ্জন কর সামাজিক কাঠামোর নিয়ে গড়ে উঠতে শুরু করে।সেই সময়ে এক পরিচয় বিহিন ব্যক্তি মাটি দিয়ে চৌকা টালি তৈরি করে সেখানে কিছু আঁক বুকি করে ছাগল আর ষাঁড় শক্ত কাঠির সাহায্যে এঁকে রাখে। এই ছোট্ট ঘটনাই ইতিহাস বদলে দেয়। এটি লেখা না হলেও লেখার সঙ্গে এর অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে জন্ম নেয় লেখা-পড়ার। এই আঁকাই এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ শুরু করল। প্রথমদিকে আঁকাবাঁকা আঁকাই একটু অন্য রুপ দিয়ে ব্যবহার হতো লেনদ...